২০০০ সালে বিজেপি ছাড়েন এই আদিবাসী নেতা। তাঁকে কংগ্রেসে নিয়ে এসেছিলেন অজিত যোগী। ২০১৩-য় পালি তানাখার থেকে ২৮০০০-এর বেশি ভোটে কংগ্রেস বিধায়ক নির্বাচিত হন তিনি। গত জানুয়ারি উইকে ছত্তিশগড়ের অস্থায়ী কংগ্রেস সভাপতি নিযুক্ত হন।
বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে আসার জন্য পরিচিত উইকে গত এপ্রিলে এক সমাবেশে মন্তব্য করেন, ছত্তিশগড়ে কংগ্রেস বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে হটাবে, প্রয়োজনে ‘লাঠি, বুলেটের’ রাস্তাও নেবে।
শনিবার বিলাসপুরে অমিত শাহ, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী রমন সিংহ ও আরও বিজেপি নেতাদের উপস্থিতিতে সেই দলে যোগ দিয়ে উইকে বলেন, কংগ্রেসে আদিবাসী নেতারা অবহেলিত, উপেক্ষিত। ওরা মুখে বলে এক, কিন্তু কাজে করে আরেক। কংগ্রেসে তাঁর দম বন্ধ হয়ে আসছিল বলে জানিয়েছেন উইকে।
এদিকে ছত্তিশগড়ে ভোটপ্রচারে আসা বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) নেত্রী মায়াবতীর সঙ্গে অমিত শাহের দেখা হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলের খবর।
কংগ্রেস উইকেকে ‘সুবিধাবাদী’ আখ্যা দিয়ে বলেছে, তাঁর পদক্ষেপে তাঁদের কোনও ক্ষতি হবে না। কংগ্রেস নেতা শৈলেশ ত্রিবেদী বলেন, সুযোগসন্ধানী বলে তিনি বিজেপি ছেড়েছিলেন, আবার সেই দলে যোগ দিয়ে তিনি নিজেকে আরও একবার সুবিধাবাদী প্রমাণ করলেন।