অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নীরজ সোনি জানান, আচমকা রত্নেশ পাওয়ার নামে এক কনস্টেবল তাঁর দিকে নিজের সার্ভিস রিভলবার তাক করে ধরেন। সঙ্গে সঙ্গে কমলনাথের নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে জাপটে ধরে কাবু করে ফেলেন। তাঁকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
একটি সূত্রের খবর, কমলনাথের চার্টার্ড বিমানের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন চার পুলিশকর্মী। তাঁদেরই একজন রত্নেশ। তাঁকে সাসপেন্ড করার পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করতে বলা হয়েছে বলে জানান ছিন্দওয়ারার ডিআইজি জি কে পাঠক। পুলিশ রত্নেশের মানসিক স্বাস্থ্য খতিয়ে দেখছে। তাঁকে শনিবারই মেডিকেল বোর্ডে হাজির করা হবে। সূত্রের খবর, রত্নেশ তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, তিনি রাইফেলটি এক কাঁধ থেকে আরেক কাঁধে সরাচ্ছিলেন।
বিষয়টিকে হাল্কা করে দেখতে নারাজ কংগ্রেস। দলের প্রথম সারির নেতার নিরাপত্তায় এ ধরনের 'গাফিলতি'র উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত চেয়ে ছিন্দওয়ারা প্রশাসনকে স্মারকলিপি দেবে তারা। কংগ্রেসের রাজ্যসভা সাংসদ বিবেক তাংখা ট্যুইট করেছেন, এ কি ঘৃণার রাজনীতি? কঠোরতম ভাষায় এর নিন্দা করা উচিত। ছত্তিশগড়ের বিরোধী নেতা অজয় সিংহের দাবি, শুধু সাসপেনশন যথেষ্ট নয়। এর উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত চাই।