চণ্ডীগড় পুলিশ থেকে সরকারিভাবে বিবৃতি প্রকাশ করে জানানো হয়েছে, মহিলার ফোন পাওয়ামাত্র চণ্ডীগড় পুলিশের ডিএসপি দিলশের সিংহের নেতৃত্বে পুলিশকর্মীদের একটি দল ওই বাড়িতে যায় এবং দুঃস্থ ওই পরিবারের সদস্যদের হাতে খাবার ও অর্থ তুলে দিয়ে আসে। তাতেই আপাতত পরিস্থিতি সামলানো গিয়েছে।
দেশজুড়ে লকডাউনে জনজীবন বিপর্যস্ত। জরুরি পরিষেবা চালু থাকার আশ্বাস সত্ত্বেও অনেক জায়গায় খাবার বা ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠছে। কয়েকদিন আগে চিত্রনাট্যকার অপূর্ব আসরানি ট্যুইট করে জানিয়েছিলেন, গোয়ায় লকডাউনের ছবিটা এমনই যে খাবারদাবার অমিল। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, করোনার আগে ক্ষুধাই না প্রাণ কেড়ে নেয়! চণ্ডীগড়ের ঘটনাও সেই ছবিটাকেই মনে করিয়ে দিল।