যাঁরা এই সম্পত্তি কিনেছেন তার মধ্যে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ভূপেন্দ্র ভরদ্বাজ, আইনজীবী অজয় শ্রীবাস্তব।
দাউদের যে সম্পত্তিগুলি নিলামে তোলা হয়েছিল, সেগুলির বেশিরভাগ ছোট মাপের নির্মাণ।বেশকিছু বাড়িঘরের অবস্থাও ভালো নয়। মহারাষ্ট্রের রত্মাগিরি জেলার খেদ উপজেলার মুমবাকে গ্রামে বাড়িও রয়েছে এর মধ্যে। এখানেই একসময় থাকত দাউদের পরিবার। স্মাগলারস অ্যান্ড ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেশন অ্যাক্টের আওতায় বাজেয়াপ্ত করা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদের ১৩টি সম্পত্তি নিলাম করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু অতিমারির জেরে পরিকল্পনা এতদিন পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করা যায়নি।
শুধু দাউদের সম্পত্তি নয়, ডনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইকবাল মেমন ওরফে ইকবাল মিরচির মুম্বইয়ের ২টি ফ্ল্যাটও নিলাম করা হয়েছে।
ফোর্বসের বিশ্বের ১০ জন মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় ২০১০ সালে দাউদ ছিল তৃতীয় স্থানে। ভারতের রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং বা ’ র‘, এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো বা আই বি বহু বছর ধরে দাউদের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশ জারি করে রেখেছে। পাকিস্তানের করাচিতে দাউদ নিরাপদ আশ্রয়ে রয়েছে বলে নয়াদিল্লি বারবার দাবি করলেও, তা অস্বীকার করে এসেছে পাকিস্তান সরকার। দাউদের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষিত হয়েছে। কিন্তু দাউদ এখনও অধরা।