রামপালের সতলোক আশ্রমে ২০১৪-র ১৮ নভেম্বরের হিংসার ঘটনায় দুটি মামলায় অভিযুক্ত রামপাল।
রামপালকে গ্রেফতারে বাধা দিতে সতলোক আশ্রমে রামপালকে ঘিরে ব্যুহ গড়ে তুলেছিল প্রায় ১৫ হাজার অনুগামী। দুই সপ্তাহ ধরে অচলাবস্থা চলে। কর্তৃপক্ষ আশ্রমে বিদ্যুত্, জল ও খাবার সরবরাহ ছিন্ন করে দেয়।২০১৪-র ১৮ নভেম্বর সকালে গুরুর ভক্তদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়।১২ একরের আশ্রম রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করে।পুলিশ আশ্রমের গেট পেরিয়ে ঢুকতে গেলে রামপালের ভক্তরা পাথর, অ্যাসিড ও পেট্রোল বোমা ছুঁড়তে শুরু করে। হিংসার ঘটনায় পাঁচ মহিলা ও এক শিশু সহ ছয় জনের মৃত্যু হয়। জখমের সংখ্যা ছিল ২০০।শেষপর্যন্ত পুলিশ গ্রেফতার করে রামপালকে।
রামপালকে গ্রেফতারের পর আশ্রমে থাকা অনুগামীদের অনেকেই দাবি করেন, তাঁদের ভেতরে জোর করে আটকে রাখা হয়েছিল।
রামপালের বিরুদ্ধে মামলার শুনানির জন্য হিসার জেলে বিশেষ আদালত গড়ে তোলা হয়। এই আদালতই আজ রামপালের বিরুদ্ধে মামলায় রায় ঘোষণা করবে।