ভোটের ফলে প্রকাশ, মিথিলেশ দেবী নামে সিতামারী জেলার ওই মহিলা মনোনয়ন জমা দিয়ে ভোটে লড়ে টিকাউলি পঞ্চায়েত পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু প্রশাসনের লোকজনই জানান, ৯ বছর আগেই যে খুন হয়েছেন মিথিলেশ। আর খুনে মূল অভিযুক্ত তার স্বামী সিকন্দরই। ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজ হয়ে যায় সিকন্দর। সরকারের খাতায় সে পলাতক। কিন্তু আসল ঘটনা হল, সিকন্দর এলাকায় বহাল তবিয়তেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। সে-ই দ্বিতীয় স্ত্রী গুড়িয়া দেবীকে মিথিলেশ দেবী পরিচয়ে ভোটে প্রার্থী করে। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেছেন, যাতে গুড়িয়া আদালতে মিথিলেশ হয়ে দাঁড়িয়ে তাকে খুনের মামলা থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে, সেজন্যই এই পরিকল্পনা সিকন্দরের।
তবে শেষ পর্যন্ত তা ফাঁস হয়ে গিয়েছে।
সিতামারীর জেলা শাসক রাজীব রোশন ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।