মেয়েটির বাবা অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে একই বেসরকারি সিকিউরিটি ফার্মে চাকরি করেন। সোমবার নাইট ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরে অভিযুক্ত। তখন মেয়েটির বাবা বেরিয়ে যান মর্নিং ডিউটিতে। তার মা ও অন্যান্য ভাইবোনও কাজে চলে যান। মেয়েটিকে রেখে যান পাশের বাড়ির কাকার হেফাজতে।
সেই সুযোগে ওই প্রতিবেশী শিশুটিকে যৌন নির্যাতন করে বলে অভিযোগ। সন্ধের সময় মা কাজ থেকে ফিরে কাঁদতে থাকা মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেন। স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে ধর্ষণের প্রমাণ মেলে।