সেরে উঠে দিদি-ভাই উভয়েই ইনন্সিটিউট অফ লিভার অ্যান্ড বিলিয়ারি সায়েন্সেস-এ দেশের প্রথম প্লাজমা ব্যাঙ্কে নিজেদের প্লাজমা দান করেন। করোনা পজিটিভ ধরার পড়ার পর যাঁরা সুস্থ হয়েছেন, তাঁদের প্লাজমা সংগ্রহ করে তা অন্য আক্রান্ত ব্যক্তিদের সারিয়ে তোলার জন্য সংরক্ষিত করা হচ্ছে ওই ইনস্টিটিউটে।
রোহিণী বলেন, আমি চিকিৎসকদের থেকে জেনেছি করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর যাঁরা আমার মতো সুস্থ হতে পেরেছেন তাঁদের অ্যান্টিবডি অত্যন্ত শক্তিশালী। এই অ্যান্টিবডি অন্য রোগীকে দিতে পারলে তা রোগ সারাতে অনেকখানি সাহায্য করবে। তাই আমার আবেদন যাঁরা সুস্থ হতে পেরেছেন তাঁরা বিনা দ্বিধায় প্লাজমা দান করুন। দেশে আক্রান্ত অন্য মানুষগুলোকে সুস্থ করতে পারলে তার চেয়ে বড় সফলতা আর কীই হতে পারে?
রোহিণীর ভাইও বলেন, আমিও দিদির সঙ্গে গিয়ে প্লাজমা ডোনেট করে এসেছি। এটা একটা নির্ঝঞ্জাট প্রক্রিয়া। মিনিট ৪৫ সময় লাগে। দেশের মানুষকে বাঁচাতে এটা আমাদের করতেই হবে। আমি আমার কয়েকজন বন্ধুকে ইতিমধ্যেই রাজি করিয়েছি। অন্যরাও করুন।