মুম্বই: সংসদে শত্রু সম্পত্তি আইন পাশ হয়েছে। তারপর মহম্মদ আলি জিন্নার কোনও বংশধরই তাঁর দক্ষিণ মু্ম্বইয়ের মালাবার হিলের প্রাসাদোপম বাড়ির ওপর দাবি জানাতে পারবেন না। এখন ওই বাড়ির মালিক ভারত সরকার। সেটি ভেঙে ফেলা হোক। ওখানে গড়ে উঠুক একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র যা মহারাষ্ট্রের গৌরব, সংস্কৃতিকে তুলে ধরবে। ভারতের মহান অতীত, ইতিহাসেরও ধারক হবে সেটি। এমনই দাবি মহারাষ্ট্রের এক বিজেপি বিধায়কের।
মঙ্গল প্রভাত লোধা নামে ওই বিধায়কের বক্তব্য, পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতার ওই বাসভবনেই দেশভাগের চক্রান্ত রচিত হয়েছিল। বাড়িটি দেশবিভাজনের প্রতীক। সেটি গুঁড়িয়ে দেওয়াই উচিত। তার রক্ষণাবেক্ষণের পিছনে টাকা খরচ করে পূর্ত দফতর।
লোকসভায় গত ১৪ মার্চ ধ্বনি ভোটে পাশ হয়েছে শত্রু সম্পত্তি (সংশোধনী) বিল ২০১৬। গত সপ্তাহে রাজ্যসভায় আনা সংশোধনীগুলি নয়া বিলে ঢোকানো হয়েছে। নতুন আইনে দেশভাগের সময় পাকিস্তান, চিনে চলে যাওয়া নাগরিকদের উত্তরসূরীরা ভারতে ফেলে যাওয়া সম্পত্তি দাবি করতে পারবেন না।