শর্মার পরিবর্তে কেন সাহসপুর কেন্দ্রে উপাধ্যায়কে, ক্যান্টনমেন্ট আসনে বিস্তের বদলে সূর্যকান্ত ধামসানাকে টিকিট দেওয়া হয়েছে, এটাই তাদের রাগের কারণ।
যদিও ভাঙচুরের ঘটনাকে লঘু করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন উত্তরাখন্ড কংগ্রেস সভাপতি। তাঁর মন্তব্য, রাগের মাথায় এমন হয়েই থাকে। ভাঙচুর করা কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে না।
গতকাল রাতে নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীর পৌরহিত্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকেই প্রার্থীতালিকা ঠিক হয়।
১৫ ফেব্রুয়ারি ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে উত্তরাখন্ডে।