ওই রোগিণীর নাম বিসমিল্লাহ বাঈ। কদিন ধরেই দুর্গন্ধ পাচ্ছিলেন হাসপাতালের রোগী ও চিকিৎসকরা। গন্ধের উৎস সন্ধানে গিয়ে হাসপাতালের সাফাই কর্মীরা দেখেন, হাসপাতালের পিছনে ওই রোগিণীর দেহ। শুধু তাঁর মাথা ও শরীরের ওপরের কিছু অংশই অবশিষ্ট ছিল, বাকিটা ছিঁড়ে খেয়েছিল কুকুরের পাল। কুকুরের হামলার সময় তিনি বেঁচে ছিলেন কিনা, জানা যায়নি।
দেখা যাচ্ছে, ঝোপঝাড়ের ভেতর দিয়ে ৫ থেকে ৭ ফুট টেনে নিয়ে যাওয়া হয় দেহটিকে।
আরও অদ্ভূত ব্যাপার, বিসমিল্লাহ যে নিখোঁজ ছিলেন, তা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানতই না। শেষে রবিবার এভাবে উদ্ধার হল তাঁর দেহ।