সেটা ছিল ২০১৪ সাল। অভিযোগ, টাকার খরচ কী ভাবে হবে, সেই সম্পর্কে কোনও সহমতে পৌঁছতে পারেননি গ্রামবাসীরা। ফলস্বরূপ, সচিনের ইচ্ছা সত্ত্বেও, তহবিলের একটি কানাকড়িও খরচ করা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি, এমনই চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ পেয়েছে একটি রিপোর্টে।
গ্রামবাসীদের এই সহমতে না পৌঁছানোর জন্য তাঁদের মধ্যে থাকা জাতপাতের বিভেদকে দায়ী করা হয়েছে রিপোর্টে। যদিও, রিপোর্ট পুরোপুরি খারিজ করে দিয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েত। এক সদস্য জানিয়েছেন, গ্রামবাসীদের মধ্যে তেমন কোনও সমস্যাই নেই।
তিনি দাবি করেছেন, গ্রামে সকলেই জাত-ধর্ম নির্বিশেষে শান্তিতেই বসবাস করছেন। ওই সদস্যের আরও দাবি, সেই সময় রাজনৈতিক মতাদর্শগত পার্থক্যের জন্যই ওই বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্তগ্রহণ সম্ভব হয়নি। তবে, তিনি জানান, বর্তমানে সেই সমস্যা নেই।
তাই অর্থ সাহায্যের জন্য ফের মাস্টার ব্লাস্টারের শরণাপন্ন হয়েছে মারাঠাওয়াড়ার ওয়াকালা গ্রাম।