যেসব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হয়েছে, সেগুলির মধ্যে আছে ৩৪ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ব্যালান্স, বেঙ্গালুরু ও মুম্বইয়ে একটি করে ফ্ল্যাট (যথাক্রমে ২২৯১ ও ১৩০০ বর্গফুট আয়তন), চেন্নাইয়ে সাড়ে চার একরের একটি কারখানার জমি, কুর্গে ২৮.৭৫ একর জমির ওপর একটি কফি খেত, বেঙ্গালুরুর ইউবি সিটি ও কিংফিশার টাওয়ারে ( ৮৪০২৭৯ স্কোয়ার ফিট) আবাসিক ও বাণিজ্যিক এলাকা)।
প্রসঙ্গত, নিজের অচল বিমান সংস্থা কিংফিশার এয়ারলাইন্সের জন্য বিভিন্ন ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া ৯ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ শোধ না করে ২ মার্চ ভারত ছেড়ে চলে গিয়েছেন মাল্য। গত বছর সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআরের ভিত্তিতে মাল্য ও অন্যদের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরূপের মামলা রুজু করে ইডি। পাশাপাশি কিংফিশারের আর্থিক কাঠামো কেমন ছিল এবং তার হয়ে ঋণ পেতে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগটিও তদন্ত করে দেখছে তারা।
মাল্যের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের গ্রেফতারি পরোয়ানা চাওয়া, তাঁর পাসপোর্টও বাজেয়াপ্ত করিয়ে দেওয়ার মতো যাবতীয় আইনি পথে হাঁটার পর তাঁকে অপরাধী ঘোষণা করার আবেদন নিয়ে বিশেষ আদালতেও গিয়েছে ইডি। ব্রিটেন থেকে মাল্যকে ভারতে নিয়ে আসার জন্য ভারত-ব্রিটেন পারস্পরিক আইনি সহায়তা চুক্তিকেও কাজে লাগাতে চাইছে তারা। .