জনস্বার্থ মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করেন অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায় নামে জনৈক বিজেপি নেতা, যিনি পেশায় আইনজীবী। দাবি করেন, আদালতে দোষী সাব্যস্ত এমন কেউ যেন ভোট, সরকারি কাজ ও বিচারবিভাগে কখনও নিযুক্ত না হতে পারেন। কেন্দ্র ও নির্বাচন কমিশনকেও এই মামলায় যুক্ত করেন তিনি।
তাঁর বক্তব্য ছিল, যতক্ষণ না প্রমাণিত অপরাধীদের রাজনীতি থেকে বার করে দেওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ তা অপরাধীদের বিচরণক্ষেত্র হয়ে থাকবে। সরকারি চাকরি ও বিচারব্যবস্থার ক্ষেত্রেও একই দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি বলেন, জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার জন্য একটি ন্যূনতম যোগ্যতা ও বয়স নির্ধারিত করা হোক।
নির্বাচন কমিশনের কাছে সুপ্রিম কোর্ট এ ব্যাপারে মত জানতে চাইলে তারা বলেছে, অপরাধীদের সারা জীবনের জন্য রাজনীতির আঙিনায় ঢুকতে না দেওয়ার দাবিতে সহমত পোষণ করছে তারা। তবে এ জন্য সংবিধান সংশোধন করতে হবে।
সত্যিই যদি এমন আইন পাশ হয়, তা হলে লালুপ্রসাদ যাদব, ও পি চৌতালা ও শশীকলাদের মত নেতানেত্রীরা চরম বেকায়দায় পড়বেন।