ট্রেন্ডিং

সরকারের অবস্থান না জানা পর্যন্ত বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি বহাল চাকরিহারা শিক্ষকদের

বাংলাদেশ থেকে ঢুকে বসেছিল বহুদিন, যোগ কাজেও, একসঙ্গে পাকড়াও ৯০ বাংলাদেশী

টাকা বিলিয়ে তরুণদের হাত করছে ISI? পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির অভিযোগে ধৃত হরিয়ানার কলেজ পড়ুয়া

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের প্রতিনিধি, শশী তারুরকে বিদেশে পাঠাচ্ছেন মোদি, এক সাক্ষাতে কি বদলে গেল সব?

চাকরি চেয়ে অবস্থানে অনড় চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকারা । মোতায়েন রয়েছে পুলিশও
'আলুপরাঠা তৈরি করতে হবে', পাকিস্তান থেকে আসত সাংকেতিক বার্তা, বিরাটি থেকে ধৃত পাকিস্তানীর জঙ্গিযোগ?
জাতীয় নাগরিকপঞ্জি থেকে বাদ পড়লেই নাম কাটা যাবে না ভোটার তালিকায়, বললেন মুখ্য মুখ্য নির্বাচন কমিশনার
Continues below advertisement

নয়াদিল্লি: অসমে চূড়ান্ত খসড়া জাতীয় নাগরিকপঞ্জিতে (এনআরসি) নাম না ওঠা ৪০ লক্ষ লোককে ভরসা দিয়ে নির্বাচন কমিশন বলল, ওই তালিকায় নাম না থাকলেই তাঁদের নাম ভোটার লিস্ট থেকে আপনাআপনিই বাদ পড়বে না। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও পি রাওয়াত পিটিআইকে বলেছেন, এটা খসড়া জাতীয় নাগরিকপঞ্জি। এরপর ওই ৪০ লক্ষ লোককে পরবর্তী এক মাসে জানানো হবে, কী কী কারণে তাঁদের নাম ওঠেনি। তারপর তাঁরা তাঁদের আপত্তি, দাবি বা বক্তব্য জানাতে পারবেন। সেই দাবি, আপত্তির ওপর সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে। একমাত্র তারপরই চূড়ান্ত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি প্রকাশ করা হবে।
অসমের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার চূড়ান্ত খসড়া জাতীয় নাগরিকপঞ্জি প্রকাশের পর উদ্ভূত নানা বিষয়ে আগামী সপ্তাহে একটি তথ্যসম্বলিত রিপোর্ট দেবেন বলে জানান রাওয়াত। বলেন, ১৯৫০ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের তিনটি মাপকাঠি মেনে ভোটারদের নাম অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ফলে জাতীয় নাগরিকপঞ্জিতে যাঁদের নাম নেই, তাঁদের নাম সঙ্গে সঙ্গে ভোটার লিস্ট থেকে বাদ যাওয়ার প্রশ্ন নেই। তিনটি মাপকাঠি হল, প্রথমত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ভারতের নাগরিক হতে হবে। দ্বিতীয়ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্তির বছরের ১ জানুয়ারি বয়স ১৮-র ওপর হতে হবে, তৃতীয়ত, যে বিধানসভা কেন্দ্রে নাম তোলার আবেদন করা হয়েছে, সেখানকার বাসিন্দা হতে হবে। ভোটার তালিকায় নাম তোলার দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রেশন অফিসাররা যেন নিশ্চিত হতে পারেন যে, তিনি বা তাঁরা ভারতের নাগরিক, ফলে নাম ভোটার তালিকায় ওঠার যোগ্য। দাবির সমর্থনে তাঁরা তাঁদের কাছে থাকা প্রয়োজনীয় নথি ব্যবহার করতে পারেন। নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকায় নাম তোলার প্রক্রিয়া জাতীয় নাগরিকপঞ্জি মেনে হয় না, যদিও দুটিরই কর্তৃপক্ষ পরস্পরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চলে।
রাওয়াত বলেছেন, কোনও ভোটার বাদ না থাকেন, এই লক্ষ্য সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন অসমের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে বলেছে, রাজ্যের জাতীয় নাগরিকপঞ্জির কোঅর্ডিনেটরের সঙ্গে গভীর যোগাযোগ রাখতে যাতে এটা নিশ্চিত হয় যে, ২০১৯এর সামারি রিভিশনের সময় সব বৈধ লোককে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হবেন। এভাবে ২০১৯ এর ৪ জানুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
প্রসঙ্গত, চূড়ান্ত খসড়া নাগরিকপঞ্জিতে নাম তোলার আবেদন করেছিলেন ৩,২৯,৯১,৩৮৪ জন। তবে নাম উঠেছে ২.৮৯,৮৩,৬৭৭ জনের। প্রায় ৪০.০৭ লক্ষ আবেদনকারীর নাম নেই।
Continues below advertisement
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে