পুলিশ সূত্রে খবর, অসামাজিক কাজকর্মের সঙ্গে যে অটো চালকরা যুক্ত তারা ইউনিফর্ম পরেন না, এমনকি তাদের গাড়ির নম্বর প্লেটও নকল হয়। এই মহিলা কনস্টেবল নিয়োগ করার ফলে অসামাজিক কাজকর্মে রাশ টানা সম্ভব হবে বলেই মনে করছেন তারা।
গত সপ্তাহে একজন চিকিৎসক ও একজন ছাত্রী ডাকাতি ও শ্নীলতাহানির অভিযোগ দায়ের করেন। এদের দুজনেই ইলেকট্রনিক সিটি মেট্রো স্টেশান থেকে অটোয় চড়েছিলেন।
গত মাসে ওই জাতীয় সড়কেই দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী পরীক্ষা দিতে যাবার পথে শ্নীলতাহানির স্বীকার হন। অটো থেকে লাফ দিয়ে নিজেকে রক্ষা করেন ওই তরুণী। তার অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় ওই অটো চালককে।
গাজিয়াবাদ ট্রাফিক পুলিশ ইতিমধ্যেই ১৪০টি অটো চালকে জরিমানা ও ৭৮টি অটো কে ট্রাফিক নিয়ম ভাঙ্গা ও চুক্তি খেলাপের জন্য বাজেয়াপ্ত করেছে। এই বিষয়টিকেও তারা গুরুত্ব সহকারে দেখছেন বলে পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে।