এফআইআরে নাম রয়েছে ১১ জনের। তাদের মধ্যে আছেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী মুকেশ ঠাকুর। রাজীবের মায়ের দাবি, তাঁর ছেলেকে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগ তুলে বেদম মারধর করা হয়েছে। আরেকজনের মুখে প্রস্রাব করা হয়েছে। পুলিশ অবশ্য দুটি ছেলেকে প্রহারের ঘটনাটি সত্যি বলে জানালেও মুখে প্রস্রাবের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
সিনিয়র পুলিশ সুপার বিবেক কুমার জানিয়েছেন, এসডিপিও মদন কুমার আনন্দের পেশ করা রিপোর্টে দুই যুবককে পেটানোর অভিযোগের কথা আছে। তবে তদন্তে মুখে প্রস্রাবের অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি।
এফআইআর দায়ের হওয়ার পর গতকালই একজন অফিসারকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান এসডিপিও। নির্যাতনের শিকার রাজীব ও তাঁর বন্ধু মুন্না পাসোয়ান, দুজনেই মাথিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
এদিকে মুকেশ ঠাকুর মারধরের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্তের অভিযোগ তুলেছেন। তিনি যে কোনও তদন্তের মুখোমুখি হতে তৈরি বলে জানিয়েছেন মুকেশ।