লখনউয়ের কিং জর্জেস মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে গত ১৪দিন ধরে ভেন্টিলেশনে ছিলেন ওই আক্রান্ত। তাঁর ডায়াবিটিস ও উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা ছিল। ফুসফুসে সংক্রমণও ছিল। পরে সেটি সেরে গেলেও মূত্রনালীতে সংক্রমণ ছড়ায়।
হাসপাতালের ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিভাগের তুলিকা চন্দ্র বলেছেন, ‘যখন প্লাজমা থেরাপি হয়েছিল, তখনই রোগীর অবস্থা সংকটজনক ছিল। ফুসফুসের অবস্থার উন্নতি হলেও ভেন্টিলেশন থেকে বার করা যায়নি। শেষ পর্যন্ত হৃদরোগে আক্রান্ত হন।’
অনেক বিশেষজ্ঞ প্লাজমা থেরাপি করোনা চিকিৎসায় অব্যর্থ বলে দাবি করলেও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, এটা কখনওই করোনা চিকিৎসার নিয়মিত পদ্ধতি হওয়া উচিত নয়।