২০০৯-এর সেপ্টেম্বরে এই আর্থিক তছরুপের ঘটনার হদিশ পায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ইডি)। এই মামলায় রাই ছাড়াও মধু কোড়া সহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয় এবং কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়।
ইডি-র পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ২০০৫-০৮ পর্যন্ত সময়ে মন্ত্রী থাকাকালে রাই সরকারি অর্থের তছরুপ করে সেই বেআইনি আয় দিয়ে অনেকগুলি সম্পত্তি কেনেন। এভাবে সরকারি অর্থ নিজস্ব স্বার্থে তছরুপ করেন তিনি।
দুমকা জেলার জারমুন্ডি আসন থেকে বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত রাই অর্জুন মুন্ডা ও শিবু শোরেনেরও মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন।
ইডি জানিয়েছে, পিএমএলএ-র ৩ ও ৪ নম্বর ধারায় রাই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তাঁর ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দেড় বছর কারাবাসের সাজা ঘোষণা হয়েছে।