পুলিশ সুপার আরও বলেছেন, বুধবার সকালে শেষবার জিমে গিয়েছিলেন জিতেন্দ্র। এরপর থেকেই তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। যোগাযোগ করতে না পেরে জিতেন্দ্রর ফ্ল্যাটে যান প্রীতম। তাঁর কাছে একটি চাবি ছিল। সেই চাবি দিয়ে জিতেন্দ্রর ফ্ল্যাটের দরজা খুলে প্রীতম দেখতে পান, জমাট বাঁধা রক্তের মধ্যে গুলিবিদ্ধ দেহটি পড়ে আছে। প্রীতমই পুলিশে খবর দেন। এরপর দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। প্রাথমিক তদন্তে মনে হচ্ছে, খুন করার পর অপরাধীরা জিতেন্দ্রর ফ্ল্যাটের দরজা বন্ধ করে তাঁর মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অপরাধীদের চিহ্নিত ও গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, জিতেন্দ্রর বাবা সত্যপ্রকাশ ও মা রাজবালা দিল্লিতে থাকেন। ২০০৮ সালে হরিয়ানা রাজ্য বক্সিং সংস্থায় নিজের নাম নথিভুক্ত করেন জিতেন্দ্র। তিনি দিল্লির হয়েও খেলতেন। কয়েক বছর আগে অবসর নেওয়ার পর তিনি একাই গ্রেটার নয়ডায় থাকতেন। চার মাস আগে এই ফ্ল্যাটে আসেন এই বক্সার। তাঁকে কী কারণে খুন করা হল, সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।