নয়াদিল্লি: মহাত্মা গাঁধীর হত্যার তদন্তে গঠিত কপূর কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে ঠিক কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, তা প্রধানমন্ত্রীর দফতরের থেকে জানতে চাইল কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন।


কপূর কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়েছিল, মহাত্মা-হত্যার অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে বীর সভরকর ও তাঁর গোষ্ঠী বিরুদ্ধে যে তত্ত্ব রয়েছে, তথ্যপ্রমাণ সেই দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে।


পাশাপাশি, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর আদলে মহাত্মা গাঁধী সম্পর্কিত যাবতীয় প্রকাশিক নথি ও তথ্য একত্রিত করে একটি সংগ্রহশালা গড়ে তোলার পরামর্শও পিএমও-কে দিয়েছে কমিশন।


এদিন মুখ্য তথ্য কমিশনার শ্রীধর আচার্যুলু জানান, গাঁধী হত্যা ও তার প্রেক্ষিতে তদন্ত, শুনানি, শাস্তি, সরকারি প্রমাণ এবং কপূর কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী নেওয়া যাবতীয় পদক্ষেপ—সবকিছু নথিভুক্তকরণ করা উচিত। এর জন্য কেন্দ্রের উচিত যথাযথ নীতি তৈরি করা।


প্রসঙ্গত, মহাত্মার হত্যা ও তার পরবর্তী তদন্ত ও মামলা সংক্রান্ত তথ্য আরটিআই-এর আওতায় জানতে চেয়ে আবেদন করেন এক জনৈক ব্যক্তি। সেই আবেদনটিও পিএমও-কে পাঠিয়েছে তথ্য কমিশন।