গত বছরের ৭ মে আদিত্যকে খুন করে রকি। আদিত্য তার বিলাসবহুল গাড়ি অতিক্রম করে চলে যাওয়াতেই খেপে যায় রকি। প্রথমে সে শূন্যে গুলি চালায়। আদিত্য গাড়ি থামানোর পর তাকে গুলি করে খুন করে রকি। এরপরেই সে বুদ্ধগয়ায় পালিয়ে যায়। সেখানে বাবার কারখানায় লুকিয়ে পড়ে রকি। এই হত্যাকাণ্ডের ৪৮ ঘণ্টা পরে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার বাবা-মাকেও গ্রেফতার করা হয়।
আদিত্যকে হত্যার সময় রকির সঙ্গে গাড়িতে ছিল তার তুতো ভাই তেনি ও দেহরক্ষী রাকেশ কুমার রঞ্জন। তাদেরও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। শুনানি চলাকালীন আদিত্যর সঙ্গে থাকা তার বন্ধুরা রকির বিরুদ্ধে বয়ান দিতে অস্বীকার করে। তবে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ থাকায় রকিকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত।