সূত্রের খবর, অযোধ্যা সফরে রামায়ণ সার্কিট অ্যাডভাউসরি বোর্ডের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন শর্মা। প্রস্তাবিত মিউজিয়ামের সঙ্গে নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় রামায়ণের সঙ্গে সম্পর্কিত জায়গাগুলিকে কোন কোন রুটে যুক্ত করা যায়, সে ব্যাপারে সেখানে আলোচনা হবে। তাছাড়া রামের যাত্রার গোটা কাহিনি তুলে ধরা মিউজিয়াম তৈরির ব্যাপারে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গেও শর্মা আলোচনায় বসতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।
আরও খবর, অযোধ্যা বা চিত্রকূটে একটি আন্তর্জাতিক রামায়ণ কনক্লেভ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করতে পারেন তিনি। প্রায় ১২টি দেশ থেকে প্রতিনিধিরা ওই কনক্লেভে আসতে পারেন।
বিজেপি যদিও জানিয়ে রেখেছে যে, আগামী বছরের গোড়ায় হতে চলা উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে রামমন্দিরকে তারা ইস্যু করছে না, কিন্তু প্রস্তাবিত রামায়ণ মিউজিয়াম ও তাকে ঘিরে যাবতীয় কর্মকাণ্ডে সুকৌশলে হিন্দু ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই জল্পনা উস্কে দিয়েছে দশেরার দিন লখনউয়ের সভায় খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাষণে ‘জয় শ্রী রাম’ ধ্বনি।