হর্ষবর্ধন আরও বলেছেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই আবহাওয়া বিভাগ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলি বজ্রপাতের বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। তবে বৃষ্টিপাত ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যেভাবে গবেষণা হয়েছে, তার তুলনায় বজ্রপাত নিয়ে অনেক কম গবেষণা হয়েছে। কিন্তু বজ্রপাত নিয়মিত ঘটনা হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে বর্ষা আসার আগে প্রায়ই বজ্রপাত হয়। এর সঙ্গে বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়া, বিদ্যুৎ চমক ও শিলাবৃষ্টি হয়। এর ফলে সাধারণ মানুষ যেমন সমস্যায় পড়েন তেমনই বিমান পরিষেবা, কৃষি, পরিবহণ, বিদ্যুৎ সরবরাহের মতো ক্ষেত্রেও প্রভাব পড়ে।’
বৃষ্টিপাতের বিষয়ে হর্ষবর্ধন বলেছেন, ‘এ বছরের দক্ষিণ-পশ্চিম বর্ষার মরসুমে (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) স্বাভাবিক (গড়ে ৯৬ শতাংশ থেকে ১০৪ শতাংশ) বৃষ্টিপাত হবে বলেই পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। আবহাওয়া বিভাগ যাতে নির্ভুলভাবে বৃষ্টিপাতের বিষয়ে পূর্বাভাস দিতে পারে, তার জন্য ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। এর ফলে ভুল পূর্বাভাসের পরিমাণ কমেছে।’