২০১৯-এর নভেম্বর হায়দরাবাদে প্রিয়ঙ্কা রেড্ডি নামে এক ভেটেরিনারি ডাক্তারকে গণধর্ষণের পর পুড়িয়ে মেরে ফেলে অপরাধীরা। গ্রেফতার অভিযুক্তদের ধরা পড়ার পর তদন্ত প্রক্রিয়ার স্বার্থে অপরাধস্থলে নিয়ে যাওয়া হলে তারা পালানোর চেষ্টা করে। কালক্ষেপ না করে তাদের গুলি চালিয়ে খতম করে পুলিশ। প্রিয়ঙ্কার ধর্ষণকারীরা এভাবে চটজলদি কৃতকর্মের ফল পাওয়ায় সারা দেশের আমজনতার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা বর্ষিত হয় হায়দরাবাদ পুলিশের ওপর। সেই প্রসঙ্গ তুলেই কঙ্গনা ট্যুইট করেন, আদিত্যনাথজির ওপর গভীর আস্থা আছে আমার। ঠিক যেভাবে প্রিয়ঙ্কা রেড্ডির ধর্ষকদের একেবারেই অপরাধস্থলে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল, সেই একই আবেগ, প্রতিহিংসার মানসিকতা দেখিয়ে বিচার করতে হবে হাথরসের অপরাধীদের।
হাথরসের গণধর্ষণের শিকার ১৯ বছরের দলিত মেয়েটি ১৪ দিনের লড়াই শেষে মঙ্গলবার সকালে দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্য়াগ করে। ১৪ সেপ্টেম্বরের গণধর্ষণে অভিযুক্ত চারজনই গ্রেফতার হয়েছে।
এর আগে হাথরসের গণধর্ষণে ক্ষোভ উগরে দিয়ে কঙ্গনা ধর্ষকদের অবিলম্বে পাকড়াও করে প্রকাশ্য দিবালোকে সবার সামনে গুলি করে মেরে ফেলার দাবি করেন।
কঙ্গনা সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, 'ধর্ষকদের ধরে এনে সকলের সামনে গুলি করে মেরে ফেলা হোক । যে হারে প্রত্যেক বছর গণধর্ষণ বেড়ে চলেছে, তার সমাধান কোথায়! এটি একটি লজ্জাজনক দিন দেশের জন্য । আমরা নিজেদের মেয়েদের রক্ষা করতে পারছি না, এর থেকে লজ্জার আর কিছু হতে পারে না'। এই বলে