রবিবার গ্রেফতারের পর সোমবারই দেবকুমারকে বান্দ্রা নিয়ে আসে মুম্বই পুলিশ। বাঙালি হলেও, দেবকুমার ফোন করে ঝরঝরে হিন্দিতে সারার প্রতি তার অনুরাগের কথা জানাত বলে জানিয়েছেন সচিনের পার্সোনাল অ্যাসিসট্যান্ট। বেশিরভাগ সময়ই প্রাক্তন ক্রিকেটারের পার্সোনাল অ্যাসিসট্যান্টের সঙ্গে কথা বলত ধৃত দেবকুমার। ফোন করে ওই যুবক বারংবার বলত সারাকে ফোন দিতে, কারণ সারা শুধুই তার। সারাকে সে বিয়ে করতে চায়। সারা আর কারও হতেই পারে না।
দেবকুমারকে জেরা করছে যে পুলিশ আধিকারিকরা, তাঁদেরই একজন জানিয়েছেন, দেবকুমারের মোবাইল নিয়ে নেওয়া হয়েছে। বান্দ্রা মেট্রোপলিটন আদালতে পেশ করা হয়েছে দেবকুমারকে। আদালত তাকে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে। মাইতি স্কুল ড্রপআউট এবং এইমুহূর্তে বেকার। এদিকে পুলিশের দাবি, দেবকুমারের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের মনে হয়েছে ধৃত যুবক মানসিকভাবেও সুস্থ নয়।