হরিয়ানার ঝিন্দের বারোলি গ্রামের এই ঘটনার ভিডিও কেউ কেউ সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে আপলোড করে দেন। অনলাইনে অসংখ্য লোক ভিডিওটি দেখেছেন। সেই সঙ্গে প্রতিবেশীদের একাংশের অমানবিক আচরণও প্রকট করে দিয়েছে এই ঘটনা।
গত শুক্রবারের এই ঘটনার পর সঞ্জু হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।
গত শুক্রবার সন্ধেয় সঞ্জু যখন বাড়ি ফেরেন, তখন তাঁর স্বামী নরেশ মদ্যপান করছিল। তারপরই বচসা শুরু হয়ে যায়। নরেশ অভিযোগ করে, সঞ্জু তাকে ঠকাচ্ছে। আচমকাই সঞ্জুর গায়ে লঙ্কার গুঁড়ো ছিটিয়ে করাত নিয়ে চড়াও হয় রমেশ। এরপর চম্পট দেয় সে। পালানোর আগে নরেশ বলে, 'ওকে মেরে ফেলব'।
কারুর সাহায্য না পেয়ে প্রায় আধঘন্টা ধরে যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকেন সঞ্জু। শেষপর্যন্ত এক পুলিশ কর্মী ঘটনাস্থলে এসে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।
ইন্সপেক্টর রাম মেহর বলেছেন, তিনি যখন আসেন তখন ওই মহিলা চিত্কার করছিলেন।একজন ভিডিও তুলছিল। তাঁকে ভিডিও তোলা বন্ধ করতে বলেন রাম মেহর।
নরেশকে গ্রেফতার করা হয়েছে।