ওই শিশুটির জন্ম হয়েছে ২৫ জানুয়ারি। এরপর ২৮ জানুয়ারি তাকে ভর্তি করা হয় উত্তরাখণ্ডের রুরকির একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই তার পা ভেঙে দেওয়া হল।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, হাসপাতালের ওই কর্মী সেই সময় একাই আইসিইউ-এ ছিল। সে কাজ করার বদলে বিশ্রাম নিচ্ছিল। শিশুটি কান্না শুরু করতেই সে উঠে গিয়ে তার পা ধরে টানতে শুরু করে। এরপর শিশুটির কান্না বেড়ে যায়। কিন্তু তাতে কান না দিয়ে নিজের মতোই থাকে ওই কর্মী।
প্রথমে শিশুটির পা ভাঙার কথা জানা যায়নি। পরে তাকে যখন দেহরাদুনের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, তখন তার পা ভাঙার কথা বলেন চিকিৎসকরা। এরপর গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।