প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কমিটি প্রস্তাব রাখে স্নাতক স্তরে ইংরাজি সাহিত্যে জেনারেল ইলেক্টিভ পেপার হিসেবে থাকবে চেতন ভগতের ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান। এই প্রস্তাবেরই প্রতিবাদে সোশ্যাল মিডিয়ায় সোচ্চার হয়ে ওঠে সেখানকার ছাত্র-ছাত্রীরা।
এরপরই সেখানকার বিভিন্ন পোস্ট দেখে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের এক প্রফেসর প্রস্তাব রাখেন কীভাবে ফেসবুকে পোস্ট লিখতে হয়, এখন থেকে সেটাও শেখানো উচিত্ ইংরাজি সাহিত্যের রাইটিং স্কিলের অংশ। প্রফেসরদের মতে এখন শুরু বই লেখা নয়, ব্লগে পোস্ট লেখা, কফার লেটার লেখা এবং ফেসবুক পোস্ট লেখাটাও একটা শিল্প। সেটার জন্যে প্রশিক্ষণ প্রযোজন বলে তিনি মনে করেন। আপতত দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় থাকা বিভিন্ন কলেজে এই সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রত্যেকে যদি সহমত হয়, তাহলে আগামী দিনে ইংরাজি সাহিত্যে এটা পড়ানোও হতে পারে।