মন্ত্রী হওয়ার পরেও কপিল শর্মার শো সহ বিভিন্ন টেলিভিশন অনুষ্ঠান চালিয়ে যেতে চাইছেন সিধু। তাঁর প্রশ্ন, ‘আমি কি প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী সুখবীর সিংহ বাদলের মতো বাস পরিষেবা চালাব? না কি দুর্নীতি করব? আমি যদি মাসে চার দিন সন্ধ্যে ৭টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত কাজ করি, তাহলে লোকের পেটব্যথা হচ্ছে কেন?’
পঞ্জাবে সদ্য শপথ গ্রহণ করা মন্ত্রিসভায় সিধু উপ-মুখ্যমন্ত্রী হবেন বলে জোর জল্পনা চলছিল। কিন্তু শেষপর্যন্ত উপ-মুখ্যমন্ত্রী করা হয়নি এই প্রাক্তন ক্রিকেটারকে। রাজনৈতিক মহলে খবর, সেই হতাশা থেকেই টেলিভিশন শো চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে গোঁ ধরেছেন সিধু। যদিও তিনি সরাসরি অমরিন্দরের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেননি। অমরিন্দরও বিষয়টি সিধুর কোর্টে ঠেলে দিয়ে বলেছেন, টেলিভিশন শো করতে পারবেন কি না, সে বিষয়ে সংবিধান বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নেওয়া উচিত তাঁর।