দলিত ওই পড়ুয়ার আত্মহত্যার কারণ এখনও পুলিশের কাছে পরিস্কার নয়। ছেলেটির ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হলেও, সেটা টুকরো টুকরো করে ছেঁড়া ছিল। আইআইটি কানপুরের ডেপুটি ডিরেক্টর মনীন্দ্র অগ্রবাল জানিয়েছেন, ছেলেটির ঘর থেকে একটি চিঠিও উদ্ধার হয়েছে। চিঠিটা আপতত ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞর কাছে রয়েছে।
মঙ্গলবারের পর থেকে মৃত পড়ুয়াকে দেখতে না পাওয়ায় বন্ধুরা তাঁর খোঁজ শুরু করে। তখনই দেখা যায় হোস্টেলে তার ঘরটি ভেতর থেকে বন্ধ। বারংবার দরজা ধাক্কা দিলেও কেউ না খোলায় সন্দেহ দানা বাঁধে। এরপরই প্রতিষ্ঠানের অন্য পড়ুয়া দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ভীমকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। এরপরই পুলিশে এসে দেহ নিয়ে যায় এবং প্রাথমিক তদন্ত শুরু হয়েছে।
মৃত পড়ুয়ার বাবা-মা ফরিদাবাদে থাকে। তাঁদের খবর দেওয়া হয়েছে। আজ পড়ুয়ার দেহের ময়নাতদন্ত হবে। ওয়ারেঙ্গলের এনআইটি থেকে বিটেক করার পর আইআইটি কানপুরের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টেমেন্টে এসে উচ্চশিক্ষা শুরু করে ওই পড়ুয়া