সূত্রের দাবি, গত ২৫ এপ্রিল, ইন্দ্রাণীর আইনজীবী এডিথ দে কুরিয়ারের মাধ্যমে পিটারকে ডিভোর্স নোটিস পাঠিয়েছেন। পিটার এবং ইন্দ্রাণী দুজনেই এখন জেলে রয়েছেন। অগাস্ট ২০১৫ সালে ইন্দ্রাণীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার কয়েক মাস পরই গ্রেফতার হন পিটার।
তবে মুখার্জি দম্পতির মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যাবে, এমন খবর আগেও একাধিকবার শোনা গিয়েছিল। ২০১৬ সালে পিটারের আইনজীবী জানান, তিনি তাঁর স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চান। তারপর ২০১৭ সালে ইন্দ্রাণী আদালতের কাছে বিবাহবিচ্ছেদ মামলা দায়ের করার জন্যে অনুমতি চান। তবে এই প্রথমবার বাস্তবে পিটারকে ডিভোর্স নোটিস পাঠালেন ইন্দ্রাণী।