দিল্লির অশোক বিহারের বাসিন্দা অরমিন্দর তিনি যে নোট পেয়েছেন তার কালি মুছে যাচ্ছে। তিনি ভুল করে ভিজে হাতে নোটটি ধরেছিলেন। এরপর নোটের নম্বর পর্যন্ত উঠে গিয়েছে।
কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক থেকে ওই নোট পেয়েছিলেন অরমিন্দর। তাঁর এখন চিন্তা, ওই নোট চালাবেন কী করে। খুব শীঘ্রই তিনি ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দেখা করবেন।

নতুন নোটের এই রঙ ওঠার খবর প্রথম নয়। এর আগে মুম্বইয়ে ২০০০ টাকার নোট থেকে রঙ ওঠার খবর পাওয়া গিয়েছিল। গোলাপী নোট থেকে রঙ ওঠার ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, নোট ভিজে গেলে যদি রঙ ওঠে তাহলে সেটি আসল।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া সাফ জানিয়েছিল, যে নোটের রঙ উঠলে তা আসল। শুধু গোলাপি নোটেরই নয়, ১০০ টাকার নোটেরও রঙ ওঠে। ভারতে নোট ছাপানোর কাজে intaglio কালি ব্যবহার করা হয়।
ভারতে বেশি দামের ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোটের কিছু অংশ একটু উঁচু হয়ে থাকে। এর কারণই intaglio কালি। নোটের ওই উঁচু অংশে টিস্যু পেপার দিয়ে ঘষলে রঙ উঠতে দেখা যাবে। মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়। তাই এতে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই।