প্রসঙ্গত, হিন্দু কলেজে ছাত্রীদের হোস্টেল ফি ছাত্রদের তুলনায় অনেকটা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে বিক্ষোভ চলছে পড়ুয়াদের মধ্যে। এই প্রসঙ্গেই স্বামী বলেন, হিন্দু কলেজে ছাত্রীদের হোস্টেল ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন তিনি। টুইটারে তিনি লেখেন, হিন্দু কলেজ কি মাদ্রাসা হয়ে গেছে?
উল্লেখ্য, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদিত ওই কলেজে ক্যাম্পাসের মধ্যেই ছাত্রদের জন্য থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ছাত্রীদের জন্য হোস্টেল নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সম্ভবত, ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকেই সেখানে থাকতে পারবে ছাত্রীরা।
কিন্তু এই হোস্টেল নিয়েই ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে পড়ুয়াদের মধ্যে। কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণ, অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে তারা। জানা গিয়েছে, ছাত্রদের হোস্টেল ফি বাবদ দিতে হয় ৪৭,০০০ টাকা। সেখানে ছাত্রীদের দিতে বলা হয়েছে ৮২০০০ টাকা। ছাত্র ও ছাত্রীদের মধ্যে বৈষম্য ও পক্ষপাতের অভিযোগে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।