রবিবার এখানে ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় সাফাই কর্মসূচির সূচনা করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ভুল করে তিনি ওপারে ঢুকে পড়েন, সীমান্ত এলাকায় যা আকছার হয়ে থাকে। ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও)পর্যায়ে একটি স্থায়ী মেকানিজম আছে, তা চালু করা হয়েছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে বলে ওই জওয়ানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে কয়েকটা দিন লাগবে।
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে জঙ্গি ঘাঁটিগুলির ওপর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও অনিচ্ছাকৃত ভুলের জেরে ওই জওয়ানের সীমানা পেরনোর মধ্যে কোনও সম্পর্কই নেই বলে দাবি করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
গত পরশু ৩৭ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস-এর ওই জওয়ান নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে চলে যান। তারপরই পাকিস্তানকে এ ব্যাপারে ডিজিএমও-র তরফে হটলাইনে বিষয়টি জানানো হয়। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, বুঝতে না পেরে ভুলের জেরে এভাবে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে পরস্পরের ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েন দু দেশের সেনা জওয়ান, সাধারণ নাগরিকরাই। চলতি বিধি, মেকানিজম মেনেই তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হয় নিজ দেশে।
চবনের পাকিস্তানে আটকে পড়ার খবরে আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁর পরিবারের মাথায়, এমনকী দুঃসংবাদটি সহ্য করতে না পেরে মারা যান তাঁর ঠাকুমা। গত শুক্রবারই পরিবারটিতে এমন বিপর্যয় ঘটে যাওয়ার পর তাদের ফোন করে সমবেদনা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। চবনকে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।