রীতিমতো নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়। বাইরে জমায়েত হওয়া লোকজনকে হটিয়ে দিতে আসরে নামে পুলিশ।
দিনকরণের এআইএডিএমকে আম্মা গোষ্ঠীর দাবি, দীপা আগাম না জানিয়েই সেখানে হাজির হন। তাঁর অনুরোধে জয়ললিতার ছবিতে তাঁকে মালা পরাতে দেওয়া হয়। মালা দিয়েই বাসভবনের ভিতরে ঢুকতে যান তিনি। কিন্তু তাঁকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তাঁকে বলে দেওয়া হয়, ভিতরে যাওয়ার অনুমতি নেই। তাছাড়া, বাড়ি তালাবন্ধ রয়েছে। দীপার সমর্থকরা প্রতিবাদে সেখানেই অবস্থানে বসে পড়েন।
দীর্ঘদিন হাসপাতালে থেকে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর মৃত্যুর পর থেকে তাঁর ওই বাড়ির মালিকানা ঘিরে চরম দ্বন্দ্ব চলছে যুযুধান দুপক্ষের মধ্যে। একদিকে জয়জলিতার আত্মীয়স্বজন, অন্যদিকে প্রয়াত নেত্রীর দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী, বর্তমানে জেলবন্দি শশীকলার অনুগামীরা। জয়ললিতার মৃত্যুর পর জানা যায়, ২৪ হাজার বর্গফুট এলাকার ওই সম্পত্তির কোনও উইল করে যাননি তিনি। ৯০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি দখলে যুদ্ধ চলছে শশীকলা শিবির ও দীপার মধ্যে।
দীপার দাবি, তাঁকে ধর্মীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে সেখানে আসতে বলেছিলেন তাঁর ভাই দীপক। তিনি যখন সেখানে পৌঁছন, দীপক তখন বাড়ির ভিতরেই ছিলেন। ফোনে দীপকও একটি সংবাদ চ্যানেলকে জানান, তিনি ভিতরে আছেন। দীপকের দাবি, জয়া আমার একমাত্র পিসি। পোয়েজ গার্ডেন আমারই। দীপক বাইরে বেরিয়ে না আসা পর্যন্ত তিনি ওখান থেকে নড়বেন না বলে জানিয়েছেন দীপা।