১২ জুন অনন্তনাগ টাউনে সিআরপিএফ জওয়ানদের ওপর প্রাণঘাতী হামলায়ও জড়িত ছিল পাঞ্জু। ওই আক্রমণে পাঁচ সিআরপিএফ নিহত হন, এসএইচও আর্শাদ খান মারাত্মক জখম হন, পরে তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানান পুলিশ অফিসার।
এক পুলিশকর্তা জানান, ২০১৮-র এপ্রিলে সন্ত্রাসবাদীদের দলে সামিল হয় পাঞ্জু। ট্রাল-অবন্তিপোরা-বিজবেহরা-আশমুকাম এলাকায় সে সক্রিয় ছিল। পুলিশকর্তাটি আরও জানান, যুবকদের জয়েশে সামিল করাত সে, অতীতে বেশ কয়েকটি বড় সন্ত্রাসবাদী হামলায়ও জড়িত থাকায় ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ সন্ত্রাসবাদীদের অন্যতম ছিল পাঞ্জু।
নিহত বাকি সন্ত্রাসবাদীর পরিচয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। পাঞ্জুর খতম হওয়া নিরাপত্তাবাহিনীর ‘বড় সাফল্য’ বলে দাবি করেন তিনি।
শনিবারই পাকিস্তান থেকে কাশ্মীরে ঢুকে নানা সন্ত্রাসবাদী হামলায় জড়িত জয়েশ কম্যান্ডার মুন্না লাহোরি নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে খতম হয়েছে। সে ছিল আইইডি বোমা বিশেষজ্ঞ।