সরকারি সূত্রের খবর, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেই জম্মু ও কাশ্মীরকে এমন প্রস্তাব দিয়ে বলা হয়েছে, অস্ত্রশস্ত্রে কম্পিউটার চিপ ঢোকাতে সাহায্য করবে তারা।
কাশ্মীরে পুলিশের ডিজি (আইন ও শৃঙ্খলা সমন্বয়) এস পি বৈদ সম্প্রতি শীর্ষ পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন যেখানে নিরাপত্তাবাহিনীর হাতিয়ার কেড়ে নেওয়ার ঘটনাগুলি নিয়ে কথা হয়। সাম্প্রতিক অস্ত্র ছিনতাইয়ের ঘটনাগুলির পিছনে হিজবুল মুজাহিদিনের হাত রয়েছে বলেই মত প্রশাসনের। হিজবুল কমান্ডার বুরহান ওয়ানি সংঘর্ষে খতম হওয়ার পর গত ৯ জুলাই থেকে কাশ্মীর উপত্যকায় শুরু হওয়া চলতি অশান্তি পর্বে প্রায় ১০০টি আগ্নেয়াস্ত্র নিরাপত্তা জওয়ানদের কাছ থেকে লুঠ হয়েছে। গত তিন মাসে লুঠ হওয়া অস্ত্রের মধ্যে আছে একে-৪৭, রাইফেল, ইনসাস, কার্বাইন, সেলফ-লোডিং রাইফেল ও ৩০৩ রাইফেল।
এ ধরনের ঘটনা কড়া হাতে মোকাবিলা করতে হবে, দরকার হলে ছিনতাইকারীদের ওপর গুলি চালাতে হবে বলে বৈঠকে জানিয়ে দেন বৈদ, যিনি ১ জানুয়ারি থেকে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের নতুন ডিজি হচ্ছেন।