ইসরো-র প্রাক্তন প্রধান কস্তুরীরঙ্গন ছাড়াও প্যানেলে রয়েছেন প্রাক্তন আইএএস অফিসার কে জে আলফোনসে কানামথানম। কেরলের কোয়াট্টম ও এর্নাকুলাম জেলায় ১০০ শতাংশ স্বাক্ষরতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন তিনি।
প্যানেলে রয়েছেন মধ্যপ্রদেশের বাবা সাহেব আম্বেডকর ইউনিভার্সিটি অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের উপাচার্য রাম শঙ্কর কুরীল। কৃষি বিজ্ঞানে তাঁর প্রভূত অভিজ্ঞতা রয়েছে।
এছাড়াও প্যানেলে রয়েছেন কর্নাটক স্টেট ইনোভেটিভ কাউন্সিলের প্রাক্তন সদস্য সচিব ড. এম কে শ্রীধর, গুয়াহাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পারসি বিভাগের অধ্যাপক ড. মাজহার আসিফ, উত্তরপ্রদেশের শিক্ষা বিষয়ক প্রাক্তন ডিরেক্টর কৃষ্ণমোহন ত্রিপাঠী।
সূত্রের খবর, গণিতজ্ঞ প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুল ভার্গব এবং মুম্বইয়ের এসএনডিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য বসুধা কামাট।
এক আধিকারিক জানিয়েছেন, শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টদের কুশলতার সমাবেশ যাতে হয়, সেই কথা মাথায় রেখেই প্যানেল গঠন করা হয়েছে। একইসঙ্গে দেশের সমস্ত স্তরের এবং বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্যানেলের সদস্যদের বেছে নেওয়া হয়েছে। এরফলে কমিটির মধ্য বৈচিত্রও থাকছে।