টু জি স্পেকট্রাম দুর্নীতির পরিপ্রেক্ষিতে এয়ারসেল-ম্যাক্সিস মামলা দায়ের করেছে সিবিআই ও ইডি। এই মামলাতেই কার্তির গ্রেফতারির উপর স্থগিতাদেশ দিতে গিয়ে বিশেষ আদালতের বিচারপতি ও পি সাইনি বলেছেন, ‘জবাব দেওয়ার জন্য তিন সপ্তাহ সময় চেয়েছে সিবিআই। ভারতীয় ফৌজদারি বিধির ৪১ এ ধারা অনুযায়ী এই সময়ের মধ্যে কার্তিকে গ্রেফতার করা যাবে না।’
আজ শুনানিতে কার্তির আইনজীবী কপিল সিব্বল দাবি করেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে এয়ারসেল-ম্যাক্সিস মামলায় কোনও অভিযোগ নেই। তিনি ফরেন ইনভেস্টমেন্ট প্রোমোশন বোর্ডের আধিকারিকদের চিনতেন, এমন কোনও প্রমাণও নেই। পাল্টা সিবিআই-এর আইনজীবী কে কে গোয়েল বলেন, কার্তির জামিনের আবেদন মঞ্জুর করা উচিত নয়।
ইডি-র দায়ের করা মামলার শুনানিতে কার্তির আইনজীবী গোপাল সুব্রহ্মণ্যম বলেন, তাঁর মক্কেল তদন্তকারীদের সঙ্গে সবরকমভাবে সহযোগিতা করছেন। তিনি প্রমাণ নষ্ট করবেন না দেশ ছেড়ে চলে যাবেন, এমন কোনও সম্ভাবনাও নেই। ইডি-র আইনজীবী নীতীশ রানা অবশ্য জামিনের বিরোধিতা করেন।