লালু জানিয়েছেন, তাঁরা এই জোট ভাঙার চেষ্টা করবেন না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে গেলে সমস্যা মেটানো যাবে।
নীতীশ আজ জেডিইউ বিধায়কদের বৈঠক ডেকেছেন। বৈঠকের বিষয় রাষ্ট্রপতি ভোট হলেও আসলে সেখানে তেজস্বীকে নিয়ে উদ্ভূত অচলাবস্থা নিয়ে আলোচনা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত তেজস্বীকে নিয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর জন্য আরজেডিকে ৪ দিন সময় দিয়েছিল জেডিইউ। গতকাল শেষ হয়েছে সেই সময়সীমা। কিন্তু আরজেডি না তেজস্বী সম্পর্কে কোনও অবস্থান স্পষ্ট করেছে না তেজস্বী ইস্তফা দিয়েছেন। অথচ জানা যাচ্ছে, নীতীশ চান, সরকারের ভাবমূর্তির স্বার্থে লালু পুত্র এখনই ইস্তফা দিন।
কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী চাইছেন না, কোনও মূল্যেই মহাজোটবন্ধন ক্ষতিগ্রস্ত হোক। এ নিয়ে দু’পক্ষের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি। কিন্তু জানা গিয়েছে, নীতীশ কংগ্রেসকেও বলেছেন, হয় তেজস্বী নিজে থেকে ইস্তফা দিন নয়তো তাঁকে বরখাস্ত করা হবে। শোনা যাচ্ছে, কংগ্রেস নাকি লালুকে বলবে, যাতে তিনি তেজস্বীকে ইস্তফা দিতে বলেন। তবে তার আগে কংগ্রেস নীতীশের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি চায়, জোট তিনি ভাঙবেন না।