ঘটনাটি ঘটেছে গত মাসে রাখীর পরের দিন। প্রসঙ্গত, আইন পাস করার পর ওই ধর্মগুরু এক প্রবীন আইনজীবীর কাছে ইন্টার্নশিপ করার জন্যে সুপারিশ করে দিয়েছেন। সেখানে ইন্টার্নশিপ বাবদ মাসে তিন হাজার করে হাতেও পেয়েছিলেন ওই ছাত্রী। বাবা-মায়ের পরামর্শে রাখীর দিন প্রথম হাতে পাওয়া তিন হাজার টাকা আশ্রমে দান করতে গিয়েছিলেন ছাত্রী। গ্রহণ লেগে যাওয়ার অজুহাত দিয়ে ছাত্রীকে আশ্রমে আটকে দেন ওই ধর্মগুরু। তারপর রাতে নিজের ঘরে ডেকে চলে শারীরিক নির্যাতন। সেকথা কাউকে জানালে, ক্ষতি করে দেওয়ার হুমকিও দেন অভিযুক্ত গডম্যান। পরে মেয়েটি তাঁর বাড়িতে সবকথা জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। মেয়েটি ছত্তীসগড়ের বিলাসপুর জেলার বাসিন্দা।
সূত্রের খবর, ওই ধর্মগুরু এখন হাসপাতালে রয়েছেন চিকিত্সার জন্যে। ডাক্তারের থেকে অনুমতি নিয়ে তাঁকে জেরা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।