নৈনিতালে বেড়াতে গিয়েছিলেন সুমিত রাঠোর এবং তাঁর স্ত্রী শিবানী। সকালে হোটেলের ঘরে চোখ পড়তেই তাঁদের শিরদাঁড়ায় ঠান্ডা স্রোত বয়ে যায়। দেখেন, একটি চিতাবাঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে তাঁদেরই ঘরে।
জানা গিয়েছে, জানলা ভেঙে ঘরে ঢোকে চিতা বাঘটি। বাঘটিকে দেখে বিছানার পাশে লুকিয়ে পড়েন দম্পতি। সেখান থেকে নজর রাখেন চিতাটির ওপর। বাঘটি ধীরে ধীরে বাথরুমে ঢুকলে খুব সন্তর্পনে দরজা বন্ধ করে দেন সুমিত। সকলকে জানান বিষয়টি।
বন দফতরের কর্মীরা এসে ঘুম-পাড়ানি গুলি ছুঁড়ে বাঘটিকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু স্নানাগারের জানলা দিয়ে লাফ মেরে বাঘটি কাছের জঙ্গলে ঢুকে যায়।
প্রসঙ্গত, এই মাসের শুরুতেই ভোরবেলা নৈনিতালের রাস্তায় একটি কালো ভাল্লুককে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়।