মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে লকডাউনের নির্দেশিকা ব্যাখ্যা করে ইয়েদুরাপ্পা বলেছেন, রবিবারগুলিকে সম্পূর্ণভাবে লকডাউন থাকবে। শুধুমাত্র অত্যাবশ্যক পরিষেবারই অনুমোদন দেওয়া হবে। কনটেনমেন্ট জোনগুলিতে কঠোরভাবে লকডাউন সংক্রান্ত বিধিনিষেধ পালন করা হবে। অন্যন্য এলাকায় শুরু হবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, রাজ্যের সরকারি পরিবহণ নিগমের বাস ও বেসরকারি বাস চলবে, সেইসঙ্গে রাজ্যে ট্রেনও চলবে। সমস্ত দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হবে। তবে মল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সিনেমা, জিম ও সুইমিং পুল বন্ধই থাকবে।
কেন্দ্র আগামী ৩১ মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বৃদ্ধির পর কর্ণাটক সরকার এই নির্দেশিকা জারি করেছে। কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লকডাউন- ৪ এ যাত্রীদের যাতায়াত রাজ্যগুলির পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে হবে।
কর্ণাটকে কোভিড-১৯ আক্রান্তর সংখ্যা ১,১০০। মৃত ৩০। লকডাউন ৪ নিয়ে কেন্দ্রের নয়া নির্দেশিকা অনুসারে, সন্ধে সাতটা থেকে সকাল সাতটা পর্যন্ত রাত্রিকালীন কার্ফু বহাল রাখা হয়েছে, ক্রীড়া কেন্দ্র ও স্টেডিয়াম খোলার অনুমতি রয়েছে, কিন্তু দর্শকদের প্রবেশে অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ধর্মস্থানে ভিড়, সাধারণ বা ধর্মীয় জমায়েত নিষিদ্ধই থাকছে।