সাচির বাবার ইচ্ছে ছিল, সন্তান জন্মের পরেই তার নাম নাগরিকত্ব সংক্রান্ত এই তালিকায় তুলে দেবেন। তাই মেয়ের জন্মের পর আর সময় নষ্ট করেননি তিনি। আত্মীয় পরিজনদের মিষ্টিমুখ করানো মুলতুবি রেখে দ্রুত কম্পিউটারে আধার তালিকায় মেয়ের নাম দিয়েছেন তিনি। তখন সাচির বয়স সবে ১ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড!
[embed]https://twitter.com/ANI/status/989702403028119552[/embed]
তবে আধার কর্তৃপক্ষের নিয়ম অনুযায়ী, ৫ বছরের আগে কোনও শিশুর বায়োমেট্রিক রেকর্ড গ্রহণ করা হয় না। বাবা মার পরিচিতির ভিত্তিতে তার মুখের ছবি তুলে ও অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করে এগনো হয় আধার নম্বর দেওয়ার কাজ। ১০ আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়, নেওয়া হয় চোখের মণি ও মুখের ছবি।
আর তাদের বয়স ১৫ হয়ে গেলে আপডেট করা হয় যাবতীয় তথ্য।