জনৈক পুলিশ অফিসার জানান, হোম লোন পরামর্শদাতা তুষার ঠানের মানপাড়া এলাকায় ওই ৪২ বছর বয়সি মহিলাকে অনুসরণ করে বিরক্ত করছিল বলে অভিযোগ ছিল, সে তাঁর বাড়িও গিয়েছিল, এমনকী মহিলার প্রতি আসক্তির কথা বলেছিল তাঁর স্বামীকেও।
তুষারের ভাইয়ের দাবি, ঘটনার দিনপনেরো আগে ওই মহিলা তুষারকে সাবধান করে বলেন, অভব্য আচরণ বন্ধ না করলে ফল মারাত্মক হবে। ২৫ ডিসেম্বর তুষারকে হোমলোনের ব্যবস্থা করিয়ে দিতে হবে জানিয়ে ডোম্বিভালির এক জায়গায় ডেকে পাঠানো হয়। সেখানে যাওয়ার পর তুষারকে নিগ্রহ করা হয়, ছুরির ঘায়ে তার গোপনাঙ্গ কেটে দেন ওই মহিলা। তুষারকে কাছের এক হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে সেখান থেকে চলে যান।
মানপাড়া থানার জনৈক পুলিশ কর্তা জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে এ ব্যাপারে সতর্ক করে দিলে তারা ২৬ ডিসেম্বর খুঁজতে খুঁজতে মহিলা সহ তিনজনকে ধরে। শুক্রবার রাতে মুম্বইয়ের বাইকুল্লার হাসপাতালে মারা যান তুষার। তিন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মহিলার নাম-পরিচয় জানায়নি, তবে বাকি দুজনের নাম তেজাস মাহাত্রে, প্রতীক কেনিয়া বলে জানিয়েছে পুলিশ।