এর জেরে, গত বছর, মার্চ মাসে, যে ২১ জন বিধায়ককে পরিষদীয় সচিব করেছিল দিল্লি সরকার, তাদের বিধায়ক পদ ঘিরে প্রশ্ন চিহ্ন উঠে গেল বলে মত পর্যবেক্ষকদের একাংশের। কারণ, তাঁদের বিরুদ্ধে অসাংবিধানিক ভাবে অফিস অফ প্রফিট ব্যবহারের অভিযোগে বিধানসভার সদস্যপদ খারিজের আর্জি জানানো হয়েছিল রাষ্ট্রপতির কাছে। তাঁর নির্দেশ মতো ওই সব বিধায়কদের থেকে জবাব চায় নির্বাচন কমিশন।
এরই মধ্যে, কেজরিওয়াল সরকার আইনে সংশোধনী আনতে উদ্যোগী হয়। বিল পাস করে তারা চেয়েছিল, পরিষদীয় সচিব পদকে অফিস অফ প্রফিটের বাইরে রাখতে। লেফটেন্যান্ট গভর্নরের মাধ্যমে যা পৌঁছয় কেন্দ্রের কাছে। মোদি সরকার সেই বিল পাঠিয়ে দেয় রাষ্ট্রপতির কাছে। যাতে শেষমেশ সম্মতি দিলেন না প্রণব মুখোপাধ্যায়।