বিজয়নের দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, জন্মদিনেও আর পাঁচটা দিনের মতো একই রুটিনে চলবেন তিনি। কোনও সেলিব্রেশন হবে না।
কর্নাটকের রাজনৈতিক ঘটনাক্রম ঘিরে ২০১৯ এর সাধারণ নির্বাচনের আগে বিজেপি-বিরোধী আঞ্চলিক দলগুলির জোট তৈরির চেষ্টা চলছে। মমতা এ ব্যাপারে সক্রিয়। গতকাল সনিয়া গাঁধী, রাহুল গাঁধী, মায়াবতী, তেজস্বী যাদব সহ বিরোধী শিবিরের রথী-মহারথীরা বেঙ্গালুরুর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থেকে সেই প্রক্রিয়াকে বাড়তি মাত্রা দিয়েছেন। সেখানে সিপিএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরিরও সৌজন্য বিনিময় হয় মমতার, যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে প্রবল জল্পনা ছড়িয়েছে।
কর্নাটক সপ্তাহখানেকের টানাপড়েনের পর বিজেপির হাতছাড়া হয় কয়েকদিন আগে। ১০৪টি আসন পেয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও ২২৪ সদস্যের বিধানসভায় সরকার গঠনের প্রয়োজনীয় শক্তি জোগাড় করতে না পেরে আস্থাভোটের আগেই ইস্তফা দেন বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা। কুমারস্বামীর জেডি (এস) ও কংগ্রেস হাত মিলিয়ে বিজেপিকে ঠেকিয়ে সরকার গড়ে।