নিহত শিশুটির বাবা তেজপাল বলেছেন, এ মাসের ৬ তারিখ বিকেলে বাড়ির সামনে খেলছিল তাঁর ছেলে অমিত। এরপর হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যায় সে। গ্রামবাসীরা সবাই শিশুটির খোঁজ শুরু করেন। সেই সময় দেবেন্দ্র বলে, সে অমিতের খোঁজ পেয়েছে। এতেই সবার সন্দেহ হয়। পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হলে পুলিশ দেবেন্দ্রকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সুপার আদিত্য কুমার শুক্ল বলেছেন, জেরার মুখে দেবেন্দ্র স্বীকার করেছে, সে পুত্রসন্তান লাভের আশায় এক তান্ত্রিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তান্ত্রিকের কথা শুনেই সে ভাইপোকে খুন করে ইট দিয়ে মেরে দেহটি একটি গর্তের মধ্যে ফেলে দেয়। পরে নিজেই অমিতের মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে যায়।