পুলিশ সূত্রে খবর, আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে রহিসুদ্দিন যে ছবি পোস্ট করেন, তাতে দেখা যাচ্ছে রামদেব পা তুলে বসে আছেন। তাঁকে ঘিরে বসে আছেন বেশ কয়েকজন পুরুষ। রহিসুদ্দিন দাবি করেছেন, তিনি এক বন্ধুর কাছ থেকে ওই ছবিটি পেয়েছিলেন। গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অভিযোগ পাওয়ার পরেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় ট্যুইট করে পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পতঞ্জলী আয়ুর্বেদ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও পতঞ্জলী যোগপীঠের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আচার্য বালকৃষ্ণ। পতঞ্জলী প্রোডাক্টসের মুখপাত্র এস কে তিজারাওয়ালা বলেছেন, ‘কারও মানহানি করার কুরুচিকর চেষ্টা ধর্ষণের মতোই ঘৃণ্য। এটাও সম্মানে আঘাত।’